কষ্টের প্রতিকার-
এক বদকার-নির্বোধ মহিলা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অনেক গালি-গালাজ
করতাে। তার কথা ও কাজের দ্বারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি
ঘৃণা প্রকাশ করতাে। মদীনা মুনাওয়ারার এই শট মহিলার খবর পেীছলাে রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই মহিলার
কুফরের উপর বহাল থাকা ও হেদায়েত না পাওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর ঘােষণা
করলেন যে, কে আমার এই শত্রুকে প্রতিহত করবে? তৎক্ষণাত লাব্বাইক বলে দাড়িয়ে গেলেন
ইসলামের সূর্যপুরুষ খালিদ বিন ওয়ালীদ রাযি. তাঁর হাবীব মুস্তফা সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কষ্টের প্রতিকার করতে। সঙ্গে সঙ্গে একদল জানবাজ নওজোয়ানদের
নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন কুখ্যাত মহিলার জান কবজ করতে। অতঃপর মহিলার কাছে পৌছে প্রিয়
মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কষ্ট দূর করতে নিজ হাতে তাকে হত্যা
করেন। তারিখে ইবনে আসাকির: ৩২৫/১১।
জীবিকার সংকীর্ণতা
একদিন খুব ধীর গতিতে খালিদ বিন ওয়ালীদ রাযি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লামের নিকট চললেন তার জীবিকার সংকীর্ণতার কথা। বলতে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে পৌছে তার সঙ্গীন অবস্থার কথা বর্ণনা করলে রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে খালিদ! তােমার হাতদ্বয় আসমানের দিকে
প্রসারিত করাে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথামত তিনি হাত তােলে
দোয়া। করলেন। ফলে মহান পালনকর্তা তার মুনাজাত কবুল করলেন। -মাজমাউজ যাওয়ায়েদ
১৬৯/১০।
No comments:
Post a Comment